বাংলার চাপাবাজ পোলা
এক পোলার কথাবার্তায় কোনোই লাগাম ছিলনা। মানে যে সে শুধু খারাপ কথা বলত ব্যাপারটা তা না। সে চাঁপা মারত। সেই চাঁপার আর কি কোন লাগাম ছিলনা। একবার বন্ধুদের সার্কেল এ সে আসল। আর তার সভাব সুলভ চাঁপাবাজি শুরু করল, “আরে দোস্ত কয়েকদিন আগে শিকার করতে গেসিলাম। জঙ্গলে ঢুকলাম দেখি একটা বাঘ। জানস ই তো আমার ভয়ডর বইলা কিছু নাই। এক থাবর দিলাম বাঘ মইরা গেল। এখন পুরা বাঘ টা ক্যামনে নেই? এক থাবা দিয়া বাঘের পা আলাদা করলাম। পা টা কান্ধে ঝুলাইয়া হাটা শুরু করলাম। এরপর কিছুদূর গেলাম দেখলাম একটা সিংহ। এখন জানসই তো আমার ভয় ডর বইয়াল কিছু নাই। এক লাথি মারলাম সিংহ মইরা গেল। এরপর সিংহের পা আলাদা করলাম। দুই পা দুই কান্ধে ঝুলাইয়া হাটতে লাগলাম” ………….. কথা বার্তার এই পর্যায়ে সে চাঁপাবাজ পোলার মোবাইল বেজে উঠল। ১ মিনিট মোবাইলে কথা বলল। অন্য বন্ধুরা অপেক্ষা করল। তারপর মোবাইল রাখার পর চাঁপাবাজ পোলাটা বলল, আমি জানি কি বলতেসিলাম? তাকে ধরায় দেওয়া হইল, ঐ যে দুই পা দুই কান্ধে? …….. ছেলেটার মনে পরল, ও হা, তারপরে যা চুদিলাম।
প্রতিদান
একটা অ্যাক্সিডেন্টে ভয়ানকভাবে পুড়ে গেছেন এক সুন্দরী মহিলা। সারা শরীর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাঁর, কিন্তু সবচে বাজে অবস্থা মুখের। ডাক্তার মহিলার স্বামীকে জানালেন, কসমেটিক সার্জারি করতে হবে। অন্য কোথাও থেকে চামড়া এনে মহিলার মুখে বসাতে হবে। মহিলার নিজের শরীরের চামড়া এ অবস্থায় সরানো সম্ভব নয়, সমস্যা হতে পারে।
স্বামী ভদ্রলোক তখন তাঁর শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব দিলেন। ডাক্তার রাজি হলেন, এবং ভদ্রলোকের নিতম্ব থেকে চামড়া তুলে ভদ্রমহিলার মুখে বসালেন। অবশ্য এই দম্পতি ডাক্তারকে অনুরোধ জানালেন গোটা ব্যাপারটা গোপন রাখার জন্যে।
অপারেশন শেষে দেখা গেলো, মহিলাকে আরো সুন্দরী দেখাচ্ছে। আত্মীয়স্বজন তো তাঁকে দেখে অবাক, এতো চমৎকার অপারেশনের জন্যে ডাক্তারকে প্রচুর ধন্যবাদ জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন সে দম্পতি।
কিছুদিন পর নিরালায় মহিলা ধন্যবাদ জানালেন তাঁর স্বামীকে। ‘তুমি আমার জন্যে যা করলে, তা আমি জীবনে ভুলতে পারবো না গো, এর প্রতিদান আমি দিতে পারবো না।’ গদগদ হয়ে বললেন মহিলা।
স্বামী তাঁকে একহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ও কিচ্ছু না, লক্ষীটি। আর তোমার প্রতিদান দিতেও হবে না। যতবার তোমার মা এসে তোমার গালে চুমো খায়, আমার প্রতিদান পাওয়া হয়ে যায়।’
স্বামী ভদ্রলোক তখন তাঁর শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব দিলেন। ডাক্তার রাজি হলেন, এবং ভদ্রলোকের নিতম্ব থেকে চামড়া তুলে ভদ্রমহিলার মুখে বসালেন। অবশ্য এই দম্পতি ডাক্তারকে অনুরোধ জানালেন গোটা ব্যাপারটা গোপন রাখার জন্যে।
অপারেশন শেষে দেখা গেলো, মহিলাকে আরো সুন্দরী দেখাচ্ছে। আত্মীয়স্বজন তো তাঁকে দেখে অবাক, এতো চমৎকার অপারেশনের জন্যে ডাক্তারকে প্রচুর ধন্যবাদ জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন সে দম্পতি।
কিছুদিন পর নিরালায় মহিলা ধন্যবাদ জানালেন তাঁর স্বামীকে। ‘তুমি আমার জন্যে যা করলে, তা আমি জীবনে ভুলতে পারবো না গো, এর প্রতিদান আমি দিতে পারবো না।’ গদগদ হয়ে বললেন মহিলা।
স্বামী তাঁকে একহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ও কিচ্ছু না, লক্ষীটি। আর তোমার প্রতিদান দিতেও হবে না। যতবার তোমার মা এসে তোমার গালে চুমো খায়, আমার প্রতিদান পাওয়া হয়ে যায়।’
No comments:
Post a Comment